নরপশু সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী (সাকা চৌধুরী)
- "ধর্ষণ যখন নিশ্চিত তখন তা উপভোগ করাই শ্রেয়।"
- "মাননীয় স্পিকার, আমিতো চোদনা হয়ে গেলাম।" স্পিকার অশ্লীল কথা
বলতে নিষেধ করলে তিনি জবাব দেন,"আমি আবারও চোদনা হয়ে গেলাম।"
- "তারা যে বিলের মাছ আমি সালাউদ্দিন ওই বিলের
বক ৷"
- " আমি গ্রেনেড মারলে সেটাতো মিস হতো না।"
- "নাম মালুম, কিন্তু পুরো বেমালুম হয়ে গেছেন।"
- "পঞ্চম সংশোধনীর কথা আর কী বলবো? সোনা মিয়ারে বানাইছে
লাল মিয়া। আর লাল মিয়ারে বানাইছে সোনা মিয়া। মিয়া কিন্তু ঠিকই আছে। সোনাডা খালি লাল হইয়া গেছে।"
- "আমরা নেতা হইছি বইলা এমন না যে, নিজের পায়জামার ফিতা
খুইল্লা জনগণের মশারি বাইন্ধ্যা দিমু।"
- "আগে দেখতাম কুত্তা লেজ নাড়ে। এখন দেখি লেজেই কুত্তা
নাড়ায়"
- "ছাত্রজীবনে শেখ মুজিব আমার বাবার শিষ্য ছিলেন।"
- “হাসিনার যদি সোনার
প্রতি এতই লোভ থাকে, তাহলে ওয়াজেদ মিয়াকে তো বলতে পারে। আমার সোনা নিয়ে এত টানাটানি কেন?” -"আমি কিন্তু সোনা বলতে
এখানে অর্নামেন্টস বুঝিয়েছি।"
- “বঙ্গবন্ধু এত বেশি
স্বপ্ন দেখতেন যে মনে হয় উনার স্বপ্নদোষ আছিলো।"
- “আমার নাম সালাউদ্দিন
কাদের চৌধুরী থেকে যদি সাকা চৌধুরী হতে পারে, তাহলে আমিও বলতে পারি Bangladesh Awami league থেকে বাল (Bal)।"
- “সুশীল আবার কী! সু
মানে সুন্দর আর শীল মানে নাপিত। তাহলে সুশীল মানে সুন্দর
নাপিত।"
- “আঙ্গুল দেখাবেন না,ওই আঙ্গুলে রিং পরানোর
কথা ছিল"---শেখ হাসিনাকে সাকা চৌধুরী
- “দেড় বছরে আমার বিরুদ্ধে
৪১ জন সাক্ষী আনা হয়েছে। আর আমাকে একা সহ্য করতে পারছেন না।”
- "আপনারা আমার সমালোচনা করেন তাতে তো আমি আপত্তি করি না। এটা হচ্ছে হাঁসের গায়ে পানি ছিটানোর মতো। ঝাঁকি দিলে এ পানি পড়ে যাবে।"
- "আপনার তো সাদা হয়ে গেলেও মাথায় চুল আছে আর আমার মাথা থেকে চুল
পড়ে গেছে। কিন্তু তারপরও আমি ভয় পাই না" --- ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যানকে।
- "আপনি না ডাকলে কীভাবে আসবো, আপনাকে দেখার জন্য তো আমার মন কাঁদে, আপনাকে দেখলেও আমার
মন ভালো হয়ে যায়" --- ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যানকে।
- "লক্ষ শহীদের প্রাণের বিনিময়ে এই বাংলাদেশ পাওয়া...এই কথা বলার জায়গা এটা (আদালত) না। লক্ষ শহীদেরা আমাদের এই (সংবিধান) দিয়েছে। এই সব কথা বলতে হবে বায়তুল মোকাররমের সামনে গিয়ে।"
- “আমার বিরুদ্ধে তো ইতিহাসের কথাই বলা হয়েছে। পলাশী থেকে শুরু করা হয়েছে। দেড় বছর আমার বিরুদ্ধে
বলা হয়েছে, অথচ আমাকে বলতে দেয়া হচ্ছে না।"... "সাঈদী
সাহেবের মামলার সময় বলা হয়েছে, এখন তার সাঈদীর বিচার হচ্ছে না। দেলু শিকদারের বিচার হচ্ছে। আমার ব্যাপারে বলা
হচ্ছে, ফজলুল কাদের চৌধুরীর ছেলের বিচার হচ্ছে; সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিচার হচ্ছে না। আপনাদের লিমিটেশন আমি বুঝি, আমার লিমিটেশনও আমি বুঝি" --- ট্রাইব্যুনালে
- "কিসের ক্যামেরা ট্রায়াল, বসে বসে স্কাইপি করেন" --- ট্রাইব্যুনালে
সৌজন্যে- স্টুপিডড্রিমস (সামহোয়ারইনব্লগ)
No comments:
Post a Comment